Hot Widget

Type Here to Get Search Results !

Headline

Notice: To read this website in your country's language, please change the language. Contact us for advertising: +8801516332727 (What's App) Thank you.

সৈয়দ জুনায়েদ এর তিনটি অসাধারণ বই

সৈয়দ জুনায়েদ এর তিনটি অসাধারণ বই


কাহিনী সংক্ষেপ: কুয়াশায় রোদের ঝলক






শফিক সহজ-সরল সাধারণ একজন মানুষ। সহায় সম্পদ থাকা স্বত্বেয়ও ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে তার বাবা মাসুম শিকদার মারা যাওয়ায় এবং একান্ত ব্যক্তিগত কারনে মেজো চাচা মাসুদ শিকদার গ্রামের বাড়িতে খুব একটা না আসার সুযোগ নিয়ে ছোট চাচা মামুন শিকদার সব সম্পত্তি একাই ভোগ-দখল করতে থাকে। ফলে জেলা শহরস্থ একটা কিন্ডারগান্ডেন স্কুলে চাকরি করে এবং গোটাকয়েক টিউশনি করে সেই টাকা দিয়ে মাকে নিয়ে অনেক কষ্ট করে নিজের জীবন অতিবাহিত করতে থাকে। এভাবেই কেটে যাচ্ছিলো মা ছেলের জীবন। কিন্তু তাদের সংসারে পুনরায় কালো মেঘ এসে জমা হওয়ায় অনেকটা বাধ্য হয়েই চাকরির ইন্টারভিউ এর জন্য ঢাকায় গিয়ে মেজো চাচা মাসুম শিকদারের সাথে সে দেখা করে তাঁকে সব কথা সে খুলে বলে। তার মুখ থেকে সব শুনে গ্রামে আসার ব্যাপারে তিনি সিন্ধান্ত নেন। চাচার মুখে এ কথা শুনে শফিক একটু আশার আলো দেখে। কিন্তু তার মেজো চাচা মাসুদ শিকদার হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে শফিকদের জীবনের আকাশ থেকে সোনালী রোদ্দুর হারিয়ে যায়। বাসা ভাড়া করে থাকতে অসুবিধা হবে জেনেও ছোট একটা টিনের ঘর ভাড়া করে মাকে নিয়ে সে নয়নপুরে চলে আসে। এভাবে কিছুদিন পেরিয়ে যাওয়ার পর ঢাকার একটি প্রকাশনা সংস্থায় শফিকের চাকরি হয়। নতুন জীবনের আশায় স্কুলের চাকরি ছেড়ে সে ঢাকায় চলে আসে। ঢাকায় এসে কিছুদিন এক বন্ধুর বাসায় থেকে এরপর পুরান ঢাকার সূত্রাপুরে একটি পুরানো তিনতলা ভবনের নীচতলায় একরুম বিশিষ্ট একটি বাসা ভাড়া করে মাকে সে ঢাকায় নিয়ে আসে। শুধুমাত্র বেতনের টাকায় সংসার চালাতে হিমশিম খাওয়ায় শফিকের মা মরিয়ম বানু শফিককে নিয়ে নয়নপুরে ফিরে আসতে চান। কিন্তু কিছু একটা না করে কাপুরুষের মতো ঢাকা থেকে শফিক নয়নপুরে ফিরতে চায় না বিধায় বাড়ীওয়ালার বলে সে কিছু টিউশনি যোগাড় করে। এভাবে প্রায় বছরখানেক সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর নিজ মেধার গুণে শফিক একটা একটা পুরুষ্কার পায়, যার অর্থমূল্য পাঁচ লক্ষ টাকা। এই টাকা দিয়ে চাকরি ও টিউশনির পাশাপাশি নতুন একটা ব্যবসা শুরু করার ব্যাপারে মনে মনে সে একটা পরিকল্পনা করে। কিন্তু ঘটে অন্য এক কাহিনী .....


কাহিনী সংক্ষেপ: বটবৃক্ষ



পড়াশুনা শেষ করে সহকারী ষ্টেশন মাষ্টার হিসাবে রেলওয়েতে যোগদান করে বেশ কয়েকবছর অতিবাহিত করার পর হঠাৎ চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে নিজের জন্মস্থান রতনপুরে কায়সার চলে আসে। চাকরি ছেড়ে চলে আসার কারন মেনে নিলেও তার ভবিষ্যত পরিকল্পনার ব্যাপারে জানতে পারার পর প্রথমে তার বাবা মা মানতে না চাইলেও পরে অবশ্য মেনে নেন। তবে হঠাৎ একদিন কায়সারের বাসায় ওর বন্ধু কাম কলিগ আশিকের আগমনে তার সব পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। ফলে অনেকটা বাধ্য হয়েই পুনরায় চাকরি জীবনে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারেই সে সিন্ধান্ত নেয় এবং সেই সিন্ধান্ত মোতাবেক পরদিন সকালেই ব্যাগপত্র সহ বাসা থেকে সে বেড়িয়ে পড়ে। কিন্তু বাসা থেকে বের হওয়ার সময় ঘুর্ণাক্ষরেও সে বুঝতে পারেনি যে তার জন্য অন্যরকম কিছু অপেক্ষা করছে .....

কাহিনী সংক্ষেপ: চৌকাঠ




চৌকাঠ পেরিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়া যেমন সহজ, তেমনি ঘরে ফিরে আসাটাও সহজ। তারপরও কেউ আর ফিরতে চায় না। আবার কেউ চাইলেও ফিরতে পারে না .....

বইগুলো পেতে:
সৈয়দ জুনায়েদ
ফরিদপুর সদর, ফরিদপুর।
মোবাইল: +8801535165258